DOS কি?
DOS বাংলায় ডস অর্থাৎ Disk
operating Sytem । Computer উদ্ভবনের সময়ে যে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হত সেই অপারেটিং সিস্টেমের নাম DOS বা ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম। DOS হচ্ছে একটি single ইউজার opereting system যেটা আগের শতাব্দীর অর্থাৎ নব্বই দশকের শুরুতে বিকশিত পার্সোনাল computer এর জন্য তৈরি করা হয়েছিলো। DOS হচ্ছে machie language
program এর সংগ্রহ যা ব্যবহার কারির বা application program এবং কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ গুলির মধ্যে interface এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সিস্টেম এর operation নিয়ন্ত্রণ করে।
DOS এর বিভিন্ন verson (সংস্করণ)
DOS এর বিভিন্ন verson রয়েছে। 1981 সালে USA (United States of America) র মাইক্রোসফট কর্পোরেশন নামক একটি company সর্ব প্রথম DOS এর প্রথম verson MS-DOS 1.0 প্রকাশ করেন । এবং সর্ব শেষ verson হল 7.0 । এরপর 1995 সালে উইন্ডোজ ৯৫ (
Windows 95) নামে একটি উন্নত মানের GUI (Graphical User Interface) ভিত্তিক ডস চালু হয়।
DOS কে কত ভাগে ভাগ করা যায়?
DOS কে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়-
- MS-DOS(Microsoft Disk Operating System)
- PC-DOS (Personal Computer Disk Operating system)
DOS এর বৈশিষ্ট-
- DOS এর নিজস্ব কতগুলি command রয়েছে। কমেন্ট গুলি সর্বদা ব্যবহার করা হয়।
- ডস CUI(Command User Interface) ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
- ডস একটি Single User Single Task অপারেটিং সিস্টেম।
- ডস কীবোর্ড দ্বারা টাইপ করে বিভিন্ন কাজ করা হয়।
- ডস এর বিভিন্ন বিভিন্ন ইউটিলিটি প্রোগ্রাম থাকে। আর এই প্রগাম গুলি নিজের সুবিধা মতো ব্যবহার করা যায়।
এটিও জানুন- Slow কম্পিউটার নিমিষে সুপার ফাস্ট করে নিন সফটওয়্যার ছারা ১ মিনিটে
পরের পর্বে DOS এ্র বিস্তারিত অংশ পড়ুন। কোন জিজ্ঞাসাবাদ থাকলে
সমস্যা ও সমাধান বিভাগে জানাবেন। ভালো লাগলে প্লিস শেয়ার করে কৃতজ্ঞতা জানাবেন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।
Post a Comment Blogger Facebook