পড়াশোনার ফাঁকে যদি টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে মন্দ হয়কি? কেননা পড়াশোনা চালানোর জন্য অনেক টাকা খরচ করতে হয়। পড়াশোনার চালানোর জন্য অনেকেই পার্ট টাইম কাজ খোঁজেন, যেমন টিউশনি করা, হকারগিরি করা, রিক্সা চালানো, পেপার বিক্রি ইত্যাদি ইত্যাদি। তো এখানে একটি কাজের সন্ধান দিতে পারি সেটা হল ব্লগিং করা কিংবা ডাটা এন্ট্রি করা। ব্লগিং করতে হলে একটু সময় বেশি দেওয়ার প্রয়োজন পরে কিন্তু ডাটা এন্ট্রি করতে গেলে প্রথম দিন থেকেই টাকা পাওয়া যায়। ডাটা এন্ট্রি কাজ করলে আঁখেরে আপনারই লাভ কেননা ভবিষৎতে ডাটা এন্ট্রি কাজে আপনার বেশ সুবিধা হবে।
ডাটা এন্ট্রি কী:
ডাটা এন্ট্রি (Data entry) বলতে এক কথায় টাইপিং জব। ডাটা এন্ট্রি ৩ প্রকার : যথা -- ১) অডিও শুনে টাইপিং,
- ২) কোন কিছু কপি পেস্ট করা,
- ৩) ইমেজ দেখে ক্যাপচা টাইপ করা।
কীভাবে কাজ করবেন :
ক্যাপচা এন্টির সাইটে কাজ করতে হলে আপনাকে তাদের সাইটে জয়েন করতে হবে। আপনার নাম, ঠিকানা, ইমেল, টাকা তুলার ইমেল, পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট খোলে কাজ করতে হবে। প্রতিটি কাজ শেষ করার পর আপনার একাউন্টে টাকা দেখতে পাবেন।
অসুবিধা কি কি:
- > একাধিক একাউন্ট খোলা যাবে না।
- > একটি মাত্র আইপি এড্রেস ব্যবহার করতে হবে।
- > জিমেল একাউন্ট ব্যবহার করা সবচেয়ে নিরাপদ ও ফ্রেজিবল।
- > একসাথে ২টি উইনডোতে বা ট্যাবে কাজ যাবে না।
- > ক্যাপচা এন্ট্রি টাইট করার সময় বেশি ভূল করলে সাময়িক সময়ে জন্য আপনার একাউন্ট অফ করে রাখা হয়। কত সময়ের জন্য আপনাকে একাউন্ট অফ করে রাখা হয়েছে নোটিশ আসলে পড়ে নিন। একাউন্ট সাধারণত দুই চার ঘন্টার বেশি অফ করে রাখা হয় না। এটি মূলত আপনাকে রেস্ট দিচ্ছে।
ক্যাপচা এন্ট্রি কাজ করার জন্য নিচের সাইটে জয়েন করে কাজ শুরু করে দিন।
- ক্যাপচা এন্ট্রি সাইট : Apply Data Entry Job
অনলাইনে কাজ করে টাকা তুলার একটি অন্যতম মাধ্যম হল পেইজা। কারণ পেইজা বাংলাদেশে সাপোর্ট করে। আপনি অনলাইনে যত সাইট থেকে টাকা আয় করবেন সেইসব সাইট খেকে পেইজার ইমেলের মাধ্যমে পেইজা একাউন্টে টাকা এসে জমা হবে। অর্থ্যা যে ইমেল দিয়ে আপনি পেইজা একাউন্ট খোলছিলেন সে ইমেল দিয়ে যে সাইটে কাজ করবেন সেই সাইট থেকে টাকা তুলতে পারবেন। তারপর পেইজা একাউন্টে টাকা জমা হলে সেই টাকা দেশে নিয়ে আসতে পারবেন।
প্রথম প্রকাশ- আগমনী বার্তা
Post a Comment Blogger Facebook